
একটা ছেলে মনের আঙিনাতে
রবি, মঙ্গল, বুধ শান্তার প্রিয় সময়। এ সময় সে ব্যাচে পড়তে আসে। মিশুও আসে । মিশুকে আড়চোখে দেখতে শান্তার ভাল লাগে। একদিন হুট করে চোখাচোখি হয়ে গেল। শান্তা লজ্জায় লাল
রবি, মঙ্গল, বুধ শান্তার প্রিয় সময়। এ সময় সে ব্যাচে পড়তে আসে। মিশুও আসে । মিশুকে আড়চোখে দেখতে শান্তার ভাল লাগে। একদিন হুট করে চোখাচোখি হয়ে গেল। শান্তা লজ্জায় লাল
“মনে রাখার চেয়ে ভুলে যাওয়া কঠিন।” “তাই!” “এইবার চোখ বন্ধ করে আমার হাতে হাত রেখে বলো আমি তোমাকে ভুলে যাব।” রাশাত চোখ বন্ধ করে আমার হাত দুটো খুঁজে নিল। শক্ত
বৃষ্টির ঝাপটায় কদম আলীর চায়ের দোকানে ফুটন্ত কেতলী ঠান্ডা হয়ে গেছে। তিনি বিড়বিড় করতে করতে স্টোভ ধরাতে ব্যস্ত হয়ে পড়লেন।সূর্য দেখে সময় ঠাহর করতে পারেন কদম আলী। আজ সারাদিন সূর্য
রাবু কিছু একটা বিড়বিড় করল। গালে হাত দিয়ে বসে আছে। ডান গাল ফেটে রক্ত গড়াচ্ছে। টাটকা রক্তে একধরনের নোনা গন্ধ থাকে। গন্ধটা ওর মাথায় ঝিম ধরিয়ে দিচ্ছে। এক ফোঁটা… দু
“ভাইয়া, ইমার্জেন্সি থেকে মাত্র এলো যে পেশেন্টটার,ওঁর বিপি পাচ্ছিনা, পালস ফিবল, নাই বললেই চলে।” সময় দুপুর দেড়টা। হাঁপাতে হাঁপাতে হন্তদন্ত হয়ে ডক্টরস রুমে ঢুকল ইন্টার্ন ডাক্তার মিলি। মাথার চুল উশকু
টাইটানিকের গানটা বাজছে। রুমে আমি একাই থাকি। ইদানীং বেশ কয়েকটা মাকড়শা দম্পতি আমার প্রতিবেশি হিসেবে বসবাস করছে, পশ্চিমের দেয়ালটায় তাদের সুখের সংসার। টিকটিকি ঘুরছিল টেবিলের উপর। মাছি উড়ছে। খোলা নাস্তার
দশ মাস পর দেশে ফিরেছে রায়হান। পিএইচডি কমপ্লিট করতে আরো এক বছর লাগবে ওর। বাসায় এসে রীতিমত লজ্জায় পড়ে গেছে। নতুন বাবা হয়েছে । ছেলের জন্য হাবিজাবি কিনে এনেছে। আর
মাটির ব্যাংকটা কানের সামনে এনে আবার ঝাঁকায় বাবলু। ঝন ঝন ঝন।আজকের কয়েনটা নিয়ে হবে পঁচাত্তরটা কয়েন।বাবলু খুব ভালো ভাগ পারে। পঁচাত্তরকে চার দিয়ে ভাগ করলে সাঁইত্রিশ দশমিক পাঁচ হয়। বাবলু
পুরো ঘরটা জুড়ে থৈ থৈ করছে বিষন্ন শুন্যতা। শুভর ভেতরটা ফাঁকা ফাঁকা লাগছে। বিছানায় শুয়ে এপাশ ওপাশ করলো ও কিছুক্ষন। বালিশে মুখ ডুবাতেই মিষ্টি একটা গন্ধ ধাক্কা দিলো নাকে। গন্ধটা
“লিয়াপু, আবীর ভাইয়া তোমাকে এটা দিয়েছে”,রঙচঙে কাগজটা লিয়াপুর হাতে ধরিয়ে দিয়ে আমি আবীর ভাইয়ার কিনে দেওয়া হাতের আচারটা চাঁটতে চাঁটতে দিলাম ছুট। কাগজে কী লেখা আছে আমাকে পড়তে নিষেধ করা
রবি, মঙ্গল, বুধ শান্তার প্রিয় সময়। এ সময় সে ব্যাচে পড়তে আসে। মিশুও আসে । মিশুকে আড়চোখে দেখতে শান্তার ভাল লাগে। একদিন হুট করে চোখাচোখি
“মনে রাখার চেয়ে ভুলে যাওয়া কঠিন।” “তাই!” “এইবার চোখ বন্ধ করে আমার হাতে হাত রেখে বলো আমি তোমাকে ভুলে যাব।” রাশাত চোখ বন্ধ করে আমার
বৃষ্টির ঝাপটায় কদম আলীর চায়ের দোকানে ফুটন্ত কেতলী ঠান্ডা হয়ে গেছে। তিনি বিড়বিড় করতে করতে স্টোভ ধরাতে ব্যস্ত হয়ে পড়লেন।সূর্য দেখে সময় ঠাহর করতে পারেন
রাবু কিছু একটা বিড়বিড় করল। গালে হাত দিয়ে বসে আছে। ডান গাল ফেটে রক্ত গড়াচ্ছে। টাটকা রক্তে একধরনের নোনা গন্ধ থাকে। গন্ধটা ওর মাথায় ঝিম
“ভাইয়া, ইমার্জেন্সি থেকে মাত্র এলো যে পেশেন্টটার,ওঁর বিপি পাচ্ছিনা, পালস ফিবল, নাই বললেই চলে।” সময় দুপুর দেড়টা। হাঁপাতে হাঁপাতে হন্তদন্ত হয়ে ডক্টরস রুমে ঢুকল ইন্টার্ন
টাইটানিকের গানটা বাজছে। রুমে আমি একাই থাকি। ইদানীং বেশ কয়েকটা মাকড়শা দম্পতি আমার প্রতিবেশি হিসেবে বসবাস করছে, পশ্চিমের দেয়ালটায় তাদের সুখের সংসার। টিকটিকি ঘুরছিল টেবিলের
দশ মাস পর দেশে ফিরেছে রায়হান। পিএইচডি কমপ্লিট করতে আরো এক বছর লাগবে ওর। বাসায় এসে রীতিমত লজ্জায় পড়ে গেছে। নতুন বাবা হয়েছে । ছেলের
মাটির ব্যাংকটা কানের সামনে এনে আবার ঝাঁকায় বাবলু। ঝন ঝন ঝন।আজকের কয়েনটা নিয়ে হবে পঁচাত্তরটা কয়েন।বাবলু খুব ভালো ভাগ পারে। পঁচাত্তরকে চার দিয়ে ভাগ করলে
পুরো ঘরটা জুড়ে থৈ থৈ করছে বিষন্ন শুন্যতা। শুভর ভেতরটা ফাঁকা ফাঁকা লাগছে। বিছানায় শুয়ে এপাশ ওপাশ করলো ও কিছুক্ষন। বালিশে মুখ ডুবাতেই মিষ্টি একটা
“লিয়াপু, আবীর ভাইয়া তোমাকে এটা দিয়েছে”,রঙচঙে কাগজটা লিয়াপুর হাতে ধরিয়ে দিয়ে আমি আবীর ভাইয়ার কিনে দেওয়া হাতের আচারটা চাঁটতে চাঁটতে দিলাম ছুট। কাগজে কী লেখা